ঢাকা ১০:৫২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
উপজেলা পর্যায়ে সরকারি বিদ্যমান সেবা বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত মদনে প্রাণিসম্পদের উদ্যোগে মোরগ ও ছাগলের খাদ্য বিতরণ ইটনায় সরকারি বিদ্যমান সেবা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত মদনে সংবাদ প্রকাশের পর স্কুল কর্তৃপক্ষের ঘুম ভাঙ্গল বিদ্যালয় প্রাঙ্গন দখল করে ঘর নির্মাণ করছেন শিক্ষক রাজধানীতে পার্বত্য জেলার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যসমৃদ্ধ বিপনী বিতান উদ্বোধন করেন: পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে মদন উপজেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদের সভাপতি সায়েম সাধারণ সম্পাদক আরিফ মদনে ফের বয়রাহালা ব্রীজের এপ্রোচ দখল করে ঘর নির্মাণ মদনে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কৃষককে হত্যার চেষ্টা

সব শুনার পর নেত্রী আমাকে আ.লীগে যোগ দিতে বলেন

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৮:১১:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৫
  • ২৮৪ বার

কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা করতে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমকে পরামর্শ দিয়েছেন উপদেষ্টামন্ডলির সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান কে এম শফিউল্লাহ। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড ও তখনকার সেনাপ্রধানের ভূমিকা নিয়ে আবারও সমালোচনার ঝড় উঠেছে। এখন তা চলছে দলের ভেতরেই। একে অপরের দিকে আঙ্গুল তুলেছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম এবং উপদেষ্টামন্ডলির সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান কে এম শফিউল্লাহ।

দলীয় ফোরামের বদলে জনসম্মুখে এমন অভিযোগ করায় শেখ সেলিমের তীব্র সমালোচনা করেছেন কে এম শফিউল্লাহ। এ নিয়ে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলির সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান কে এম শফিউল্লাহ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের সময় আমার ভূমিকা নিয়ে শেখ সেলিমই সমালোচনা করেছেন অন্য কেউ এ নিয়ে কিছু বলেননি। সবাই জানে সে দিন কি হয়েছিল। এসব আলোচনা দলীয় ফোরামে হওয়া উচিত ছিল। আমি মনে করি নেত্রী সবাইকে ডেকে আমাকে সামনে রেখে কথাগুলো বলে যা করা উচিত ছিল তা করতো। বর্তমানে যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে বঙ্গবন্ধুর হত্যা নিয়ে সেনাবাহিনীর প্রধানের তা বাইরে প্রকাশ পেত না।

তিনি আরও বলেন, ‘সেনাবাহিনীর বিপথগামীদের ঠেকানোর কোন উপায় তার ছিলো না। সেনাপ্রধান হিসেবে তার কোন ব্যর্থতা ছিল না। এটা নিয়ে আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় নেত্রীর কার্যালয়ে নেত্রীর সাথে এই বিষয়ে ৩-৪ ঘন্টা কথা হয়। সব শুনার পরে নেত্রী আর কিছু না বলে আমাকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে বলে।’ সূত্র : ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

উপজেলা পর্যায়ে সরকারি বিদ্যমান সেবা বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

সব শুনার পর নেত্রী আমাকে আ.লীগে যোগ দিতে বলেন

আপডেট টাইম : ০৮:১১:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৫

কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা করতে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমকে পরামর্শ দিয়েছেন উপদেষ্টামন্ডলির সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান কে এম শফিউল্লাহ। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড ও তখনকার সেনাপ্রধানের ভূমিকা নিয়ে আবারও সমালোচনার ঝড় উঠেছে। এখন তা চলছে দলের ভেতরেই। একে অপরের দিকে আঙ্গুল তুলেছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম এবং উপদেষ্টামন্ডলির সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান কে এম শফিউল্লাহ।

দলীয় ফোরামের বদলে জনসম্মুখে এমন অভিযোগ করায় শেখ সেলিমের তীব্র সমালোচনা করেছেন কে এম শফিউল্লাহ। এ নিয়ে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলির সদস্য ও সাবেক সেনাপ্রধান কে এম শফিউল্লাহ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের সময় আমার ভূমিকা নিয়ে শেখ সেলিমই সমালোচনা করেছেন অন্য কেউ এ নিয়ে কিছু বলেননি। সবাই জানে সে দিন কি হয়েছিল। এসব আলোচনা দলীয় ফোরামে হওয়া উচিত ছিল। আমি মনে করি নেত্রী সবাইকে ডেকে আমাকে সামনে রেখে কথাগুলো বলে যা করা উচিত ছিল তা করতো। বর্তমানে যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে বঙ্গবন্ধুর হত্যা নিয়ে সেনাবাহিনীর প্রধানের তা বাইরে প্রকাশ পেত না।

তিনি আরও বলেন, ‘সেনাবাহিনীর বিপথগামীদের ঠেকানোর কোন উপায় তার ছিলো না। সেনাপ্রধান হিসেবে তার কোন ব্যর্থতা ছিল না। এটা নিয়ে আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় নেত্রীর কার্যালয়ে নেত্রীর সাথে এই বিষয়ে ৩-৪ ঘন্টা কথা হয়। সব শুনার পরে নেত্রী আর কিছু না বলে আমাকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে বলে।’ সূত্র : ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি